বিনা মেডিসিনে উপযুক্ত খাবারের দ্বারা রোগ নিরাময় করুন।রোগ যন্ত্রনা কষ্টকর। যে কোন রোগ মারাত্বক পর্যায়ে গেলে তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সহজ হয়ে উঠেনা।কখনো কখনো তা মৃত্যু ডেকে আনে।মৃত্যু সেতো অনিবার্য সত্য। কেন নিজের খামখেয়ালির জন্য শরীরে রোগ বাধিয়ে কষ্ট যন্ত্রনা বয়ে বেড়াবো।
এই সময় টা খুব খারাপ।ভাইরাস জনিত সব রোগ চারপাশে ঘেউ ঘেউ করছে।তা থেকে রক্ষা পেতে আমি যা করি। ফজরের নামাজ পড়তে ওঠেই ভাত বাসাই, দাঁত মাজার আগে ৫০০ গ্রাম পানি পান করি, নামাজ পড়ে ১৫/২০ মিনিট হাটাহাটি করি। তারপর শাক সবজি দিয়ে ভাত খাই।
তারপর আদা,তুলসি,লং,এলাচ দিয়ে বানানো লাল চা খাই।লেবুর রস মিশিয়ে।রোগমুক্ত থাকতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা তৈরি করা খুব জরুরি।আর মসল্লা দিয়ে বানানো চায়ের প্রতিটা মসল্লা
এন্টিবায়োটিক সম্বৃদ্ধ।
প্রতিদিনের খাবারেও এন্টিবায়োটিক সম্বৃদ্ধ খাবার রাখার চেস্টা করি।কালোজিরা ভর্তাটাও বাদ যায় না।
প্রতিদিন ২ টি করে কাঁচামরিচ খেতে হবে।
প্রতিদিন ২কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে।যাদের রসুনে এলার্জি আছে তারা খাবেন না।যে কোন রান্নায় রসুন বেশি ব্যবহারের চেস্টা করুন।যে কোন ভাইরাস জনিত রোগ হাচি,কাশি,সর্দি,ব্যথা,পক্স সারাতে সর্বপ্রথম স্থান পেয়েছে সজনে,পাতা,ও ফুল। পুষ্টির ডিনামাইট বলা হয় সজনেকে।তাই মাঝে মাঝে সজনে পাতার ভর্তা খাই।
দিনে অন্ততঃ আধ কেজি সবজি খান। আমিষের উৎস হিসেবে ডাল চমৎকার। বিশেষতঃ মুগ, মসুর ও মাসকলাই। তা ছাড়া ছোলার ডাল ও অংকুরিত ছোলা সব বয়সের মানবদেহে আমিষের ঘাটতি পূরণ করে এবং বহুমূত্রে ভাল। খাওয়ার পরিমাণ এবং সময়ও গুরুত্বপূর্ণ। কখনও পেট পুরে খাবেন না। প্রতিদিন একই সময়ে খাওয়া উচিত। ভাল করে চিবিয়ে খাবেন।
কাঁচা পেঁপে, গাজর ও লাউয়ের মতো সবজি এবং লেবু কমলা, মালটা ও জাম্বুরার মতো ফলের রস খান।
কলমি শাক ত্বক ভাল রাখে ও ঘা সারায়।
কচু শাক রক্ত তৈরী ও পরিষ্কার করে।
থানকুনি পাতা পেট, চোখ ও চুল ভাল রাখে।
শাকসবজি বেশী করে খাবেন,
যে কাজ গুলো হতে বিরত থাকবেন।
হস্তমৈথুন ঃঅতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যা, রোগ শরীরে ডেকে ডেকে আনে। দীর্ঘক্ষন বসে থাকা: দীর্ঘ সময় বসে কাটিয়ে দেয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর এবং তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে ভূমিকা রাখে।
হাত ধুতে আলসেমি করা: যাদের হাত ধোয়ার ক্ষেত্রে আলসেমি আছে তারা সাধারণত অন্যদের তুলনায় বেশি অসুস্থ হয় এবং তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
অতিরিক্ত ফাস্টফুড খাওয়া:অতিরিক্ত ফাস্টফুড খেয়ে শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাওয়া যায়না এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। ফলে ঘন ঘন অসুস্থতা দেখা দেয়।
অতিরিক্ত মানসিক চাপ: প্রচন্ড মানসিক চাপে থাকলে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। অতিরিক্ত দুঃখ, কষ্ট, দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে মস্তিষ্কের উপর চাপ পড়ে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ঘন ঘন রোগবালাই দেখা দেয়।একাকীত্ব: যারা একাকীত্বে ভোগে তাদের অসুখের প্রবণতা অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি।
৬/৭ ঘন্টা ঘুমাতেই হবে, রাত জাগা যাবে না, এ নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট করা আছে আমার আইডি তে। আল্লাহ হেফাজত করুন আমাদের কে। রোগ মুক্ত সুস্থ জীবন দান করুণ। ওজন কম থাকলে বাড়াতে হবে, বেশি থাকলে কমাতে হবে, অতিরিক্ত ওজন শরীরে রোগ সৃষ্টি করে।
0 coment rios: