এগ্রিকালচার বা কৃষি হলো ভূমিকে ব্যবসায়ে ব্যবহার করে ফসল উৎপাদনের এবং পশুপালনের একটি বৃদ্ধির বিজ্ঞান। এটি সংক্ষেপে বিবেচনা করতে গুলি:
1. **উৎপাদন পদ্ধতি:** এগ্রিকালচারে বিভিন্ন ধরণের উৎপাদন পদ্ধতি ব্যবহার হয়, যেমন পারম্পরিক কৃষি, সংরক্ষিত কৃষি, এবং সৃজনশীল কৃষি।
2. **ফসল পরিচর্যা:** এগ্রিকালচারে উন্নত ফসল পরিচর্যা মাধ্যমে ফলন বাড়ানো হয়, যেমন উপযুক্ত জলসেচন, উন্নত বীজ ব্যবস্থাপনা, এবং রোগ-পোকা নিয়ন্ত্রণ।
3. **প্রযুক্তি এবং পোষণ:** এগ্রিকালচারে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার হয়, যেমন মৃদসঞ্চার, কৃষি যন্ত্রপাতি, এবং উন্নত পোষণ ব্যবস্থাপনা।
4. **বীজ বাছাই এবং প্রবৃদ্ধি:** এগ্রিকালচারে উচ্চ মানের বীজ বাছাই করা এবং তাদের জন্য উচ্চ মানের প্রবৃদ্ধি উন্নত করা হতে বৃদ্ধি বেষ্টনির অংশ।
5. **জলবায়ু পরিবর্তনের মূল্যায়ন:** বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের মূল্যায়ন করে এগ্রিকালচারে অনুসন্ধান এবং উপযুক্ত প্রস্তুতি করা হয়।
6. **কৃষি সম্প্রসারণ:** এগ্রিকালচারে বিভিন্ন সম্প্রসারণ পদ্ধতি ব্যবহার হয়, যেমন কৃষি যন্ত্রপাতি, কৃষি রোবট, এবং উন্নত কৌশল সম্প্রসারণ।
এগ্রিকালচার মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তি, উচ্চ ফসল প্রদান, এবং সাস্থ্যকর খাদ্য সহ বিভিন্ন দিকে সামাজিক উন্নতি হাসিল করা হয়।
0 coment rios: